ঈদ উপলক্ষে প্রচুর গরুর মাংস খাওয়া হয়। কিন্তু অতিরিক্ত মাংস খেলে আমাদের শরীরে অনেক ক্ষতিকর প্রভাব পরে।মাংস খাওয়ার সঙ্গে হৃৎপিণ্ডের বিভিন্ন রোগ ও ক্যান্সারের সম্পর্ক রয়েছে ।
মাংস খাওয়ার কুফল/ক্ষতিকর দিক –
১) লাল মাংসে থাকে প্রচুর পরিমানে সম্পৃক্ত চর্বি থাকায় লাল মাংস খেলে হৃদ রোগের ঝুঁকি বাড়ে। নিয়মিত লাল মাংস বেশি খেলে হৃদ রোগের সম্ভাবনা অনেকখানি বেড়ে যায়।
২) অতিরিক্ত লাল মাংস খেলে রক্ত নালীর পুরুত্ব বেড়ে যায় ফলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।
৩) গবেষণায় দেখা গেছে অধিক লাল মাংস খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য দেখা দেয় ফলে মলাশয় ও মলনালির ক্যানসার হবার আশংকা থাকে।
৪) লাল মাংস টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাদের লাল মাংস পরিহার করা উচিত।
৫) নিয়মিত লাল মাংস সেবনে স্তন ক্যানসার, খাদ্যনালীর ক্যানসার ও পাকস্থলীর ক্যানসার হতে পারে। তাই সপ্তাহে ৩০০ গ্রামের (মাঝারি ৪ টুকরা) বেশি লাল মাংস খাওয়া ঠিক নয়।
৬) লাল মাংস রক্তে কোলেস্টোরলের পরিমান বাড়িয়ে দেয়। ফলে শরীরের ওজন অধিক বৃদ্ধি পায়। আর শরীরের ওজন বাড়ার কারনে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মতো ঘাতক ব্যাধি হতে পারে।
৭) নিয়মিত লাল মাংস সেবনে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
৮) রেড মিট নিয়মিত খেলে ধূমপান ও মদ্যপানের অভ্যাস গড়ে ওঠে।
৯) গবেষণায় দেখা গেছে দৈনিক শুধুমাত্র একবার যারা লাল মাংস আহার করেন তাদের হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি ১৬ ভাগ বেশি এবং ক্যানসারে মৃত্যু ঝুঁকি স্বাভাবিকের চেয়ে ১০ ভাগ বেশি।
১০) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় মাংস দেহের বিপাক ক্রিয়ার সামর্থ্যকে কমিয়ে দেয় ফলে মানব শরীরের কর্মক্ষমতা হ্রাস পায়।
১১) অধিক পরিমানে রেড মিট খেলে এটি ব্রেনে লৌহের পরিমান বাড়িয়ে দেয়। ফলে আলঝেইমার্স রোগ হতে পারে।
কিন্তু এখন আপনি নিশ্চিন্তে মাংস খেতে পারবেন, কিভাবে ?
JEUNESSE GLOBAL RESERVE:
তিনটি প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরী JEUNESSE GLOBAL RESERVE, যা মানবদেহের হার্ট এবং মস্তিস্কের পূর্নগঠন এবং সুস্থ্যতায় সহায়তা করে।
মাংসের ক্ষতিকর চর্বি গলিয়ে ফেলতে সহায়তা করে।এটি নিয়মিত সেবনে, শরীরের কোথাও চর্বির আস্তরনত থাকলে তা ধীরে ধীরে অপসারন করে দেয়।
মাংস ভক্ষনের পূর্বে দুটি ওমেগা স্কোয়া পনি দিয়ে খেয়ে আপনি যত খুশি তত মাংস খেতে পারবেন নিশ্চিন্তে।
R E S E RV E (রিজার্ভ) এবং Revitablu হলো আমেরিকান JEUNESSE রিজার্ভ জিউনেস গ্লোবাল কোম্পানির আলোড়ন সৃষ্টিকারী পণ্য। এটি শক্তিশালি এন্টিঅক্সিডেন্টযুক্ত খাবার যা শরীরের ডিএনএ এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং কোষকে সুরক্ষা দেয়। এটি একই সাথে সাপ্লিমেন্ট ও এ্যাডভান্স মেডিসিন হিসেবে কাজ করে। রোগ প্রতিরোধ ও রোগ নিরাময় উভয় ক্ষেত্রে ভুমিকা রাখে। রিজার্ভ ৮ প্রকার ফলের নির্যাস দিয়ে তৈরি যা শক্তিশালি এন্টিঅক্সিডেন্ট তৈরির এক দারুণ সমন্বয়। যেখানে আছে ডালিম, ব্ল বেরি, আসাই বেরি, চেরি, অ্যালোভেরা, গ্রিন টি, লাল আঙ্গুরের বিচি ও রস। এছাড়াও এখানে আছে রেজভেরাট্রল ও পলিফেনন। পলিফেন স্টেম সেল শক্তিশালী করে। প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরের কোষগুলো মারা যাচ্ছে। রিজার্ভ এই কোষগুলো মারা যাওয়া রোধ করে এবং মুত কোষগুলোর স্থানে নতুন কোষ প্রতিস্থাপন করে। একই ভাবে ডিএনএ নষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করে। এইভাবে রিজার্ভ প্রায় ৬০টি রোগ নিরাময় ও রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।
যাদের বুক ধরফর করে, অল্পতেই হাপিয়েঁ উঠেন, মাথা ব্যাথা লেগেই থাকে বা মাথার এক পাশে ব্যাথা জমে থাকে।
হার্টের ব্লকেজ রিমুভে চমৎকার কাজ করে:R E S E RV E নিয়মিত সেবন করলে আপনার হার্ট হবে সুস্থ, সবল এবং ব্লক মু্ক্ত,যেকোন পরিমাপের ব্লক অপসারিত হয়ে যায়।
এই চমৎকার মহৌষধটি সারা বিশ্ব দেশ জয় করে এখন বাংলাদেশে।
Contact For Order:
01301002221, 01531850265
0 comments:
Post a Comment