Recent Posts

Friday, March 5, 2021

চিরদিনের জন্য শ্বাসকষ্ট,হাঁপানী,এ্যাজমা,শ্বাসটান থেকে স্থায়ী মুক্তির১০০%গ্যারান্টেড ঔষধ ।

শ্বাসকষ্ট, অ্যাজমা বা হাঁপানি সম্পর্কে জানুন এবং নিয়ন্ত্রণে রাখুন,Hapani Protiroder Upai,শ্বাসকষ্ট থেকে মুক্তির উপায়, হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট ও তার প্রতিকার,হাঁপানি কি করবেন কি করবেন না,যাদের নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় তাদের বলা হয় এজমার রোগী। বাংলায় বলে হাঁপানি। এজমা হলে মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হয়। সে সময় নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, শ্বাসের সঙ্গে একটা টান চলে আসে। এ টানকেই বলে হাঁপানি।

যখন মানুষের লাংগস বা ফুসফুস যথেষ্ট পরিমাণ বাতাস টানতে পারে না, তখন শরীরে বাতাসের অভাব দেখা দেয়। আর এটাকেই আমরা এজমায় আক্রান্ত হওয়া বুঝি। শিশুরা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে বেশি। আর শীতকালে ঠাণ্ডাজনিত এলার্জির কারণে এজমায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে বেশি। বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বিশ্বে এজমা বা হাঁপানি রোগটি বাড়ছেই।গ্রীক ভাষায় এজমা শব্দের অর্থ হল হাঁপ ধরা অথবা হ্যাঁ করে শ্বাস টানা।
গ্রীক চিকিৎসক হিপোক্রেটিস যে কোন ধরনের শ্বাসকষ্টকে হাঁপানি নাম দিয়েছিলেন। এজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোন কারণ নেই। আবার যার এজমা আছে সে কখনও এ রোগ থেকে একেবারে ভালো হবে না কিন্তু নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে। এজমাকে বলা হয় এমন একটা রোগ যার নিয়ন্ত্রণই একমাত্র চিকিৎসা। এজমার প্রবণতা দিন দিন বেড়েই চলেছে।
উন্নত দেশ বলুন আর উন্নয়নশীল দেশই বলুন সব স্থানেই এজমা বেড়েই চলেছে। ৩০০ মিলিয়ন মানুষ বর্তমানে সারাবিশ্বে এ রোগে ভুগছেন। ২০২৫ সালের মধ্যে আরও ১০০ মিলিয়ন মানুষ এ রোগে আক্রান্ত হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কম বয়সের ছেলেদের মাঝে এ রোগ বেশি দেখা যায়। আর প্রাপ্ত বয়সের রোগীদের মাঝে মহিলারাই বেশি আক্রান্ত হয়। এজমা রোগ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে স্কুল, কলেজ, কর্মক্ষেত্রে স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়। প্রায়ই হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়, অনেক সময় মৃত্যুও হতে পারে।
হাঁপানি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির মনে হয় যে, তার দম বন্ধ হয়ে আসছে। এসব রোগীর আশপাশে যারা থাকেন তারা শুনতে পান রোগীর বুকের ভিতর শোঁ-শোঁ শব্দ হচ্ছে।
যাদের মাঝে এ রোগটি নতুনভাবে উপস্থাপিত হয় তাদের দিনের যে কোন সময় হঠাৎ করে হতে পারে। বিশেষ করে সাধারণত ভোরের দিকে বেশি শুরু হয়। দেখা যায়, প্রথমদিকে হালকা শ্বাসকষ্ট এবং তা বেশিরভাগ সময় ক্ষণস্থায়ী হয়। এক্ষেত্রে কতগুলো লক্ষণ দেখা যায়, যথা- ক্রমাগত হাঁচি, নাক বা চোখ দিয়ে পানি পড়া, নাক-চোখ-মুখ চুলকানো ইত্যাদি। বিশেষ করে ঋতু পরিবর্তনে এগুলো বেশি চোখে পড়ে।
JEUNESSE GLOBAL RESERVE: প্রাকৃতিক উপাদান-যা আমাদের শ্বাসপ্রশ্বাস-সংক্রান্ত প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক রাখে। এটি ধূলিকণা,দূষিত ক্ষুদ্র বস্তু ক্ষতিকর উপাদান অপসারণে দ্রুত কাজ করে।”চিরদিনের জন্য হাঁপানী,শ্বাসকষ্ট ও এ্যাজমা থেকে মুক্তি”র জন্য আজই JEUNESSE GLOBAL RESERVE গ্রহণ করুন।

* সাধারন খুক্খুক্ কাশি দূর করে দেয়।
* শ্লেষ্মা দূর করে দেয়।
* শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যাবস্থা পুনস্থাপন করে।
* গলার প্রদাহ থেকে বাঁচিয়ে রাখে।
* মাত্র তিন মাসে “চিরদিনের জন্য হাঁপানী,শ্বাসকষ্ট ও এ্যাজমা থেকে মুক্তি”।
* বাংলাদেশের যেকোন প্রান্তে আমরা ঔষধ প্রেরণ করে থাকি।
এই চমৎকার পথ্যটি সংগ্রহের জন্য এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন: 01531850265, 01301002221

Related Posts:

0 comments:

Post a Comment