Recent Posts

Friday, December 3, 2021

নারীর শারিরীক অসুস্থ্যতা-স্বামীর পরিপূর্ন তৃপ্তি-সুস্থ্য নারী সুখী সংসার।।

 আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বোনেরা।

আজ যে বিষয়টা নিয়ে কথা বলবো সেটা বর্তমানে আমাদের জীবনের জন্য অতিব গুরুত্বপূর্ণ ।সেটা হলো, আমাদের সকলের মধ্যে একটা ভুল ধারনা বিদ্যমান যে যৌন ইচ্ছে বা শক্তি এগুলো মনে হয় শুধু পুরুষদের মধ্যেই বিদ্যমান। কিন্তু, সেটা সম্পুর্ণ ভুল ধারনা।নারী এবং পুরুষ সবার মধ্যেই যৌনতা বিরাজ করে। যৌন ইচ্ছে কিংবা আকাঙ্খা এটা নারী-পুরুষ ভেদাভেদ করে না। অনেক মেয়েদের বিভিন্ন সমস্যার কারণে তাদের স্বাভাবিক যৌন জীবন বিপর্যস্ত হতে পারে। যেমন, বাচ্চা হবার পর মেয়েদের যৌন ইচ্ছা কমে যায়। অনেক সময় জরায়ু নিচে নেমে আসে। লুজ হয়ে যায়। কমে যেতে পারে যৌন চাহিদা কিংবা ইচ্ছে। তখন স্বামী সহবাসের সময় তাদের কামরস আসে না। যে কারণে তারা ব্যাথা পাই। যৌন বিষয় তার কাছে বিরক্তিকর হয়। এমনকি, বেশি জোরাজোরি করলে তাদের জরায়ু পর্যন্ত ছিঁড়ে যেতে পারে। এর ফলে সংসারে নেমে আসে অশান্তি,অনেক সময় তালাক বা ডিভোর্সের মতো ঘটনাও ঘটে থাকে। এর মূল কারণ হলো যৌন শিক্ষার অভাব এবং লজ্জাবোধ। কারণ, আমাদের সমাজে যৌনতা একটা ট্যাবু,নিষিদ্ধ বা লজ্জার বিষয়। তাই, সমাজে আজ শতশত সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের মা-বোনেরা স্তন্য ক্যান্সার,জরায়ু ক্যান্সারের মতো রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। যদি সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা করা হতো তাহলে হয়তো তারা ফিরে পেতেন সুন্দর এবং আলোকিত জীবন।তাই, কখনই এই সমস্যা গুলোকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য ভাববেন না। আপনার দৃষ্টিতে এগুলো অশ্লীল বা ট্যাবু হলেও চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় এগুলো একটা রোগ। আমাদের মতো মূর্খ্য -জ্ঞানহীন পুরুষদের অবহেলা বা অজ্ঞতার কারনে নষ্ট হচ্ছে শতশত মা- বোনের স্বাভাবিক সুন্দর জীবন। তাই, সকলের কাছে অনুরোধ করবো। এই বিষয় গুলোকে ছোট করে না দেখে তাদের সুচিকিৎসা করান। ভাল চিকিৎসক এর পরামর্শ নিন। স্থায়ী ও ন্যাচারাল আর্য়ুবেদীয় চিকিৎসা এ ক্ষেত্রে খুবই কর্যকরী ভুমিকা পালন করে যাচ্ছে।

নারীর শারিরীক অসুস্থ্যতা-স্বামীর পরিপূর্ন তৃপ্তি-সুস্থ্য নারী সুখী সংসার।।


বর্তমান সময়ে নারীদের বেশ আলোচিত এবং পরিচিত একটি রোগ হল ওভারিয়ান সিস্ট অথবা ডিম্বাশয়ের সিস্ট। যেকোন বয়সী নারীদের এই রোগ হতে পারে। তবে সাধারণত ৫০ বছর বয়সের মধ্যে এই রোগ দেখা দেয়। ওভারি বা ডিম্বাশয়ে পানিপূর্ণ থলেকে সিস্ট বলা হয়। নারীদের নানা ধরণের সিস্ট হতে পারে।

কিছু লক্ষণের মাধ্যমে এই রোগ প্রকাশ পায়। শুরুতে যদি এই রোগের চিকিৎসা শুরু করা যায়, তবে তা সারিয়ে তোলা সম্ভব। সিস্ট হওয়ার সাধারণ লক্ষণগুলো আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

১। পেট ফুলে যাওয়া এবং ব্যথা হওয়া,

২। প্রস্রাবের সমস্যা,

৩। মাসিক বা ঋতুস্রাবের সমস্যা,

৪। বমি বমি ভাব,

৫। ওজন বৃদ্ধি,

৬। পেটের সমস্যা,

৭। পিঠের ব্যথা,

৮। স্তন ক্যানসার,

৯।সার্ভিকাল ক্যানসার,

১০। ইউরেনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন,

১১। বিষাদগ্রস্ততা ইত্যাদি
৫০০০ বৎসরের পুরাতন ন্যাচারাল আয়ুর্বেদীয় শাস্ত্রীয় চিকিৎসার মাধ্যমে এই সমস্যাগুলো সমাধান করে আসছে ওয়েলেক্স ইন্টারন্যাশনাল। ৯৬বৎসরের পুরাতন ভারতীয় আর্য়ুবেদীয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান ওয়েলেক্স ইন্টারন্যাশনাল মহিলাদের নানাবিধ যৌন সমস্যার সমাধান কল্পে উদ্ভাবন করেছে কে-ভিটা। যা সেবনে নারীর দেহ থাকবে সব সময় প্রানবন্ত চাংগা এবং ফুরফুরে। কোন প্রকার নিস্তেজ, ঝিমুনি বা ক্লান্তি ভাব দেহে থাকবে না। নারীর স্বাস্থ্যের সুরক্ষায় খুবই কার্যকরী ন্যাচারাল ঔষধ কে-ভিটা। সেবন করুন, সুস্থ্য থাকুন এবং উপভোগ করুন সুখের অনুভুতি।

অর্ডার করতে ফোন করুন: ০১৫৩১৮৫০২৬৫, ০১৩০১০০২২২১

#নারীর_শারিরীক_অসুস্থ্যতা_স্বামীর_পরিপূর্ন_তৃপ্তি_সুস্থ্য _নারী_সুখী_সংসার।

Related Posts:

0 comments:

Post a Comment